dailydinlipi24 দৈনিক দিনলিপি ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ , ২:১৭ পিএম
(প্রতীকি ছবি)
গত ৩-৪ দিন ধরে ভাদ্রের তীব্র খরতাপে পুড়ছে সিলেট। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সিলেটের তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি রেকর্ড করে আবহাওয়া অফিস। বিকেলে তাপমাত্রা আরও বাড়ে। তীব্র গরমে অস্বস্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। এরমধ্যেই যোগ হয়েছে অসহনীয় লোডশেডিং।
জানা গেছে, প্রতি ঘন্টায় ঘন্টায় লোডশেডিং হচ্ছে নগর ও শহরতলী এলাকায়। এতে চরম দুর্ভোগে রয়েছেন সাধারন মানুষ। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাসা-বাড়ি ও বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি অফিসে নষ্ট হচ্ছে কর্মঘণ্টা। এজন্য ক্ষোভ প্রকাশ করছেন ভুক্তভোগীরা।
সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) সূত্র জানিয়েছে, শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত সিলেট বিভাগে চাহিদা ছিলো ২০৭.৪০ মেগাওয়াট। বিপরীতে সরবরাহ হয়েছে ১৪৪.০২ মেগাওয়াট। আর ঘাটতি ছিল হয়েছে ৬৩.৩৮ মেগাওয়াট। সিলেট জেলায় চাহিদা ছিলো ১৪৬.৩৪ মেগাওয়াট। বিপরীতে সরবরাহ হয়েছে ১০১.৬১ মেগাওয়াট। ঘাটতি ছিল ৪৪.৭৩ মেগাওয়াট।
এদিকে লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসায়ীদের ফটোস্ট্যাট মেশিন, বাসাবাড়ির ফ্রিজ, টিভি ও কম্পিউটারসহ বিভিন্ন দামি দামি জিনিসপত্র নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বেশী সময় বিদ্যুৎ না থাকলে ইন্টারনেট সেবাও কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে।
সিলেট বিভাগীয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড অফিসের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. আবু হোসাইন সিলেটভিউ-কে বলেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় লোডশেডিং হচ্ছে। তবে পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বিদ্যুৎ বিভাগ কা